আমার নাম সাকিব হাসান। শাড়ি নিয়ে ক্যাপশন ব্লগ পোস্টটি আমি অমায়িক স্ট্যাটাস ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করেছি। আমি প্রতি ২ মাস পর পর এই ব্লগ পোস্টটিতে নতুন নতুন শাড়ি নিয়ে ক্যাপশন যুক্ত করি। তাই আবার কখনো যদি শাড়ি নিয়ে ক্যাপশন দরকার হয় আমাদের ওয়েবসাইটে অবশ্যই আসবেন। শাড়ি নিয়ে ক্যাপশন ছাড়াও আরো নানা বিষয়ে ক্যাপশন পাবেন শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটে।
আরেকটা বিষয় - আমাদের ওয়েবসাইট টি বুকমার্ক করে রাখুন। যাতে করে খুব সহজে আমাদের ওয়েবসাইটে আপনি আসতে পারেন।
একেবারে নতুন শাড়ি নিয়ে ক্যাপশন
অনুগ্রহ আর সংস্কৃতি যখন হাত মিলিয়েছিলো, তখন শাড়ি জন্ম নিয়েছিলো।
শাড়িই একমাত্র পোশাক যা কয়েক শতাব্দী ধরে ফ্যাশনের শীর্ষে রয়েছে।
যে নারী শাড়ি পড়তে জানে না, সে নারী অপূর্ণ
অপরূপা নারী যার অঙ্গে শোভা শাড়ি। একজন বাঙালি কন্যা, সে শাড়িতেই সবচেয়ে সুন্দর।
খুব যত্নে পড়া টিপ, আর কাজল কালো চোখ
অগোছালো শাড়ি, সব তোমার নামেই হোক।
ভালবাসা হ’ল তিনি যখন আপনাকে শাড়ির জন্য নিখুঁত আনন্দ করতে সাহায্য করতে হাঁটু গেড়ে।
শাড়ির জন্য নিখুঁত মিলের আনুষাঙ্গিক গহনা নয় আপনার হাসি।
শাড়ি কেবলমাত্র দেহেরই নয় ; একটি আত্মার পোশাক।
তুমি নীল শাড়ির আবরনে যেন এক বিশাল নীল আকাশ ধারণ করে আছো। আমি মুক্ত বিহঙ্গ পাখির মতো উড়াল দিব তোমার পানে।
শাড়ি বলতে ছয় গজ নিখুঁত নমনীয়তাকে দেখায়।
বিদেশি পোশাক পড়ে আত্মবিশ্বাস না পেলে ~ শাড়ি পরুন!
শাড়ি, একটি নারীর জন্য সবথেকে আভিজাত্যপূর্ণ ও সুন্দর পোশাক ।
একটি শাড়ি যে কোনো অনুষ্ঠানকে বিশেষ করে তুলতে পারে।
কোন এক সন্ধ্যায় লাল শাড়িতে তুমি আর আমি দাঁড়িয়ে বারান্দায়। একসাথে জোসনা দেখার অপেক্ষায়। এক অবিস্মরণীয় মুহূর্ত তৈরি করার অপেক্ষা।
প্রতিটি শাড়ি একটি গল্প বলে। আপনি আমার পড়তে পারেন?
শাড়ি, যা রূপ দেয় আত্মবিশ্বাসে।
আমি যখন শাড়িটি ফেলি, তখন আমি সমস্ত মহিলাকেই অনুভব করি।
কে যেন আমায় একদিন জিজ্ঞেস করেছিলো, দুনিয়ায় সেরা গন্ধ কিসের? আমি আচমকাই বলেছিলাম মায়ের শাড়ির আঁচলের।
কত শতাব্দীর ঐতিহ্য ধরে রেখেছে এই শাড়ি। কে জানে ওই শাড়ির আঁচলে একজন মেয়ে কতটা ভালোবাসা লুকিয়ে রাখে?
আপনি সুখ কিনতে পারবেন না, কিন্তু আপনি শাড়ি কিনতে পারেন।
শাড়ির মায়ায় বাঁধা পড়ে মন।
শাড়ির ছোঁয়ায় খুঁজে পাই নিজের শিকড়।
রক্তিম রক্ত জবার মতো লাল টুকটুকে শাড়ি পড়ে তুমি যতবার আমার সামনে এসেছো। ততবারই সেই রক্তিম রক্তক্ষরণ আমার হৃদয় হয়েছে। বোঝো তুমি?
নারীর সৌন্দর্যে পরিপূর্ণতা পায় শাড়িতে ; শাড়িতেই বঙ্গনারী সবচেয়ে সুন্দরী ।
শাড়ির জিতে যাওয়াটা ফিকেই হতো যদি না পাঞ্জাবি থাকতো।
বৃষ্টি ছোঁয়া কোন এক বিকেলে শাড়িতে জড়িয়ে তুমি লাজুক। আর আমি নির্বাক চোখে অদম্য ইচ্ছা দমিয়ে রাখি।
মাঝে মাঝে আমার সামনে শাড়ি পড়ে এসো। শাড়ির যে আহ্বান তা আর কোন পোশাকে নেই।
তুমি যখন লাল পাড়ের সাদা শাড়ি পরো। তখন যেন তুমি জোছনার সাথে মিশে যাও।
শাড়িতে সেজে ওঠা প্রতিটি মুহূর্ত বিশেষ।
তোমার রাগ ভাঙাতে আমি শাড়ি পরে আসবো। দেখব ঠিক কতক্ষণ তুমি আড়ি করে থাকতে পারো।
যেদিন তুমি প্রথম শাড়ি পরে আমার সামনে এসেছিলে, সেদিনই আমার হৃদয় লুট করে নিয়েছিলে।
মাঝে মাঝে শাড়ি পরা ভালো। শাড়ির যে ক্ষমতা আছে পৃথিবীর অন্য কোনো পোশাকের এই ক্ষমতা নেই। শাড়ি একটি মেয়ের পার্সোনালিটি বদলে দিতে পারে।
তোমার শাড়ির মায়ায় জড়িয়ে নিয়েছিলে আমাকে। কি করে এই মুহূর্তটা ভুলে যাব আমি?
যতবার আমার প্রিয়জনকে শাড়িতে দেখেছি ততবারই বিমোহিত হয়েছি। মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে দেখেছি।
একজন নারী তার শাড়িতে নিজেকে আলপনায় এঁকে নেয়। যার যার ব্যক্তিত্বের ওপর তার শাড়ি নির্ভর করে।
আমার মায়ের শাড়ির আচলের সুবাস কখনো পুরনো হয়নি। আর হবেও না। যেন জন্ম-জন্মান্তরের মায়ায় বেধেছে এই সুবাস।
যত্নে পরা শাড়ি আর রত্নাকর টিপ,
হঠাৎ যেন জ্বেলে দিল হাজার প্রদীপ।
প্রেমিকা মানে মায়া ভরা চোখে এক চিলতে কাজল আর অঙ্গে জড়ানো নীল শাড়ি। এক অপরূপ আভায় মায়াচ্ছন্ন করে রাখে তার প্রেমিককে।
শাড়িতে তুমিই বিজয়ী। তবুও আমি হাজার বার হেরে যেতে চাই একই ভাবে একই রূপে।
নীল শাড়ি আর সাদা ব্লাউজে মেয়েদের ঠিক আকাশের মতো মতো লাগে।
সাদা শাড়ি পড়ে মেয়েরা অনায়াসে পূর্ণিমার জ্যোছনার সাথে মিশে যেতে পারে।
অঙ্গে শাড়ি জড়িয়ে তোমার বিধ্বংসী চাহনিতে আমাকে এলোমেলো করে দিও। আমি চাই এই ঝড় যেন থেমে না যায়।
যদি আমি রেগে থাকি, পড়ে এসো শাড়ি
খুব করে বকে দিলেও, নিবোনা আর আড়ি।
যেকোনো নারীকেই বিনা সাজেই শাড়িতে সুন্দর লাগে। আর যদি লাল শাড়ি তাহলে তো কোনো কথাই নেই।
আমাকে ইমপ্রেস করতে তোমার খুব বেশি কিছু করতে হবে না। শুধু লাল শাড়িতে সামনে এসো। আমি ই হয়তো তোমাতে বিলীন হয়ে যাব।
অল্প সাজেও একটা পারফেক্ট শাড়ি, একজন মেয়েকে সুন্দরী নারীতে রূপান্তরিত করে। আর এই শাড়িতে ভালোবাসার মুহূর্ত তৈরি হয়।
আমি আধুনিকা নারীদের চেয়ে ছয় গজ এগিয়ে থাকি, কারণ আমার পছন্দের পোশাক শাড়ি।
শাড়িতে বরাবর ই কমনীয়তা এবং নমনীয়তা কে প্রদর্শন করে। তাই শাড়িতে নারীর চোখে আটকে যায় পুরুষের চোখ।
কোনো নারী যখন শাড়ি পরে তখন পুরো বিশ্ব তার অনুগ্রহের প্রশংসা করতে থামে।
একটা লাল শাড়ি আর একটু মুচকি হাসি একজন প্রেমিকের হৃদয়ের হৃদয়েশ্বরী হয়ে ওঠার জন্য যথেষ্ট। এটুকুতেই একজন প্রেমিক কুপোকাত হয়ে যায়।
অনুগ্রহ আর ঐতিহ্যের সংমিশ্রণে এক শাড়ির জন্ম হয়েছিল। লাল শাড়ি নারীর সৌন্দর্যের অলংকার।
বাঙালি মেয়েদের সবচেয়ে সুন্দর লাগে সাদা শাড়িতে, অথচ এরা সাদা শাড়ি সচরাচর পড়ে না, কারণ সাদা বিধবাদের রং।
নারীর অঙ্গে লাল শাড়ির মতো এতো সুন্দর দৃশ্য খুব কম ই আছে। যা কিনা যে কারো মনযোগ হর্ন করতে পারে।
একটি শাড়ির মূল্য তখনই বেড়ে যায় যখন তার সাথে লেগে থাকে তোমার মিষ্টি মধুর হাসি ; নিখুঁত ম্যাচিং আনুষঙ্গিক গয়না তার কাছে হার মানবে ।
লাল টিপ আর লাল শাড়ি পরে যখন কোনো মেয়ে তার প্রেমিকের সামনে আসে, তখন প্রেমিক হৃদয়ের কি হাল হয় সেটা বিধাতা ই জানে।
তবুও শেষ পর্যন্ত লাল শাড়িতে এসো, কৃষ্ণচূড়ায় বরণ করে নেব তোমায়।
রক্তিম রক্তজবার মতো কোনো লাল শাড়ি অঙ্গে জড়িয়ে হৃদয়ের রক্তক্ষরণকে ঢেকে নিলাম। আর তুমি জানতে ও পারলে না।
লাল শাড়ী জড়িয়ে তুমি যে সামনে এসে ছিলে, সেই দৃশ্য আমি কখনো ভুলব না। এ দৃশ্য দেখার তৃষ্ণা অনন্তকাল থাকবে।
হৃদয় ভাঙার রং নাকি লাল।তাহলে লাল শাড়ি পরেই না হয় ভাঙ্গা হৃদয়ে আবরন দিয়ে দিবো।
তোমার শাড়ির ভাঁজে ভাঁজে, আমার চোখের নজরানা সাজিয়ে দিতে চাই। যেন এক এক পলকে তোমাকে আরো কাছে পাই।
কি করে বোঝাই তোমাকে! আমি যখন তোমাকে শাড়ি পড়া অবস্থায় দেখি, নিজকে ধরে রাখতে পারি না। সব ভেঙ্গে চুরে তোমার ভালোবাসায় ঝাঁপিয়ে পড়ি।
কি জানি আর কতবার তোমাকে শাড়িতে দেখে জ্ঞান হারানোর মতো হয়ে যাবো। তোমার সৌন্দর্যে আমি যে বার বার লুটিয়ে পড়ি।
শাড়িতে তুমি কতটা সুন্দর তা বলার উপমা আমার কাছে নেই। তবে এটুকু বলতে পারি তোমায় শাড়িতে এক অনিন্দ্য সুন্দর এর আবরনে দেখতে পাচ্ছি।
একটি শাড়ি কখনোই আপনাকে সাজতে বলে না, এটি আপনাকে স্বতন্ত্র করে তুলতে সাহায্য করে ।
শাড়ি’ হল এক সবচেয়ে সুন্দর পোশাক, একটি কালজয়ী ফ্যাশন, যা অবসর নিতে অস্বীকার করে।
শাড়ি, এক টুকরো কাপড় যা একজন নারীকে রানী করে তোলে।
শাড়িতে নিজেকে নতুনভাবে খুঁজে পাই।
তোমাকে কামনার চোখে দেখার ও একটাই কারণ। তোমার শাড়ি। বোঝো তুমি কতোটা যন্ত্রণা হয় আমার? তোমাকে একটু ছুঁয়ে দিতে চাই অনুমতি ।
শাড়িতে নিজের গল্প খুঁজে পাওয়া যায়।
শাড়ি, আমাদের ঐতিহ্যের প্রতীক, আমাদের সংস্কৃতির গর্ব।
একজন নারীর কাছে শাড়ির আবেদন ঠিক ততখানি। একজন প্রেমিকের কাছে তার প্রেয়সির খোলা চুলের যতখানি আয়োজন।
আপনার ব্লাউজটি কিছুটা সেক্সি হতে দিন এবং আপনার পল্লুটি আরও দীর্ঘ হোক! জীবন মিশ্রিত করার জন্য খুব ছোট।
শাড়ি আর কিছুই না ; এককথায় বলা যায় সেটি হল লাবণ্যের ছয় গজ!
শাড়ির ফ্যাশন কখনো পুরোনো হয় না; তা চিরনবীন, চিরকালীন ।
একটি শাড়ি শুধু একটি পোশাক নয়। এটি একটি শক্তি, একটি পরিচয়, একটি ভাষা।
একটি শাড়ির পাশের বাড়ির একটি মেয়েকে শিল্পীর যাদুতে রূপান্তর করার ক্ষমতা রয়েছে!
শাড়ির পরতে পরতে তোমার সৌন্দর্য ছুঁয়ে ছুঁয়ে পরে আমার চোখে। সহজে এই পিপাসা মিটে না। যেন কত জনম ধরে অভুক্ত আমার এই চোখ।
রানীর মত আমার হৃদয়ে থাকো শুয়ে,
আমার দেয়া নতুন শাড়ি অঙ্গে জড়িয়ে।
শাড়ি পড়লে তোমাকে যেন সমস্ত সৌন্দর্য এসে ঘিরে ধরে। ও সৃষ্টিকর্তা বাঁচাও আমায়। আমি যে বিলীন হয়ে যাব।